নিজস্ব প্রতিবেদক : সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে লিনডে বাংলাদেশ লিমিটেড। কোম্পানির আজ ৪২ কোটি ৩২ লাখ ৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ১৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার।
২১ কোটি ৪২ লাখ ৩৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে গ্রামীণফোন লিমিটেড।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- অগ্নি সিস্টেমস, ওরিয়ন ইনফিউশন, সী পার্ল হোটেল, এনআরবি ব্যাংক, ব্রাক ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক এবং সোনালী পেপার এন্ড বোর্ড মিলস লিমিটেড।
এনবিআর-এর কাজে জেনেক্স ইনফোসিসের জালিয়াতি
দেয়ার কথা থাকলেও প্রশিক্ষণের কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
চুক্তির শর্তানুযায়ী, পাঁচজনকে চীন বা দুবাইতে ফ্যাক্টরি ভিজিট বা অভিজ্ঞতা বিনিময়, ডিভাইসের ওপর হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেয়ার কথা, কিন্তু তা দেয়া হয়নি। ২০ জনকে সূচি অনুযায়ী স্থানীয় কারিগরি প্রশিক্ষণ দেয়ার কথা থাকলেও তা দেয়া হয়নি। প্রত্যেক ডিভাইস ব্যবহারকারীদের ছয় ঘণ্টা করে তিন দিন করে ব্যাচ অনুযায়ী প্রশিক্ষণ দেয়ার কথা থাকলেও তার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে প্রতিষ্ঠানের দাবি, তারা মেশিন স্থাপনের সময় ব্যবহারকারীকে মেশিন পরিচালনার প্রায়োগিক জ্ঞান প্রদান করেছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, মানবসম্পদ পদায়নসহ ‘স্মার্ট’ কার্য সম্পাদন পরিকল্পনা প্রণয়ন ইএফডি বা এসডিসি স্থাপিত মেশিন রাজস্ব আদায়ে অনিয়ম বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য ‘ভিজিলেন্স প্ল্যান’ তৈরি করার শর্ত ছিল। কিন্তু প্রতিষ্ঠান মানবসম্পদ পদায়নের যে তথ্য প্রদান করেছে, তাতে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানের নিয়োগকৃত জনবল ১৪৪ জন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কার্যালয়ে ৩১ জন ও গুলশান মূল কার্যালয়ে ১০৬ জন কাজ করেন। স্থাপিত ১১ হাজার ৪১০টি ডিভাইস তদারকির জন্য ১৪৪ জন, অর্থাৎ প্রতিজন ৭৯টি তদারকির দায়িত্ব পালন করেন।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, অফিস সময়ের পরে অর্থাৎ বিকাল ৫টার পর জেনেক্স কর্মীদের পাওয়া যায় না। কাজের ক্ষেত্রে তদারকির অভাব রয়েছে। যে জনবল রয়েছে, তাদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়নি। যখন কোনো মেশিন শূন্য চালান প্রদর্শন করে, তখন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় না। মেশিন বাড়ানোর ক্ষেত্রে স্মার্ট পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়নি।
এছাড়া ভেন্ডর এফএকিউএস, জরিপ ও প্রতিবেদনসহ সকল দলিল তৈরি ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেয়ার শর্ত থাকলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। ভেন্ডর ব্যবহারকারীদের মতামত গ্রহণ ও তথ্য সরবরাহ করার জন্য ‘ওয়েব পেইজ’ তৈরির কথা থাকলেও তা তৈরি করা হয়নি।
Leave a Reply