দুই দলের মুখোমুখি টানা চার ম্যাচ গোলশূন্য থাকার পর অবশেষে গোলের দেখা মিলল।
লিভারপুল শুরুতে এগিয়ে যাওয়ার পর প্রথমার্ধেই ম্যাচে ফিরল চেলসি। ভিএআরে বাতিলও হয়ে গেল দুটি ‘গোল।’ বিরতির পর অবশ্য খেলার গতি কমে গেল কিছুটা। রোমাঞ্চকর লড়াই শেষ হলো সমতায়।
রোববার নতুন মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে দুই দলের প্রথম ম্যাচটি ১-১ গোলে ড্র হয়েছে। লিভারপুলকে এগিয়ে নেন লুইস দিয়াস, পরে সমতা টানেন আক্সেল দিসাসি।
দল দুটির মুখোমুখি টানা চার ম্যাচ গোলশূন্য থাকার পর অবশেষে গোল মিলল, তবে জয়ের দেখা মিলল না এবারও।
গত মৌসুমে ১২ নম্বরে থেকে প্রিমিয়ার লিগ শেষ করে চেলসি, ১৯৯৪ সালের পর লিগে যা তাদের সবচেয়ে খারাপ অবস্থান। নতুন মৌসুম সামনে রেখে কোচের দায়িত্ব দেওয়া হয় মাওরিসিও পচেত্তিনোকে। আর্জেন্টাইন কোচের হাত ধরে শুরুটা মন্দ হলো না।
গতবার পাঁচে থেকে লিগ শেষ করা লিভারপুল দ্বাদশ মিনিটে এগিয়ে যেতে পারত। বক্সের বাইরে থেকে মোহামেদ সালাহর ডান পায়ের শট ক্রসবারে লাগে।
গোলের জন্য অবশ্য বেশিক্ষণ অপেক্ষায় থাকতে হয়নি সফরকারীদের। অষ্টাদশ মিনিটে দলকে এগিয়ে নেন দিয়াস। মাঝমাঠ থেকে অভিষিক্ত আলেক্সিস মাক আলিস্তের বল বাড়ান ডান দিকে সালাহকে। খানিকটা এগিয়ে তিনি পাস দেন বক্সে, ছুটে গিয়ে স্লাইডে বল জালে পাঠান কলম্বিয়ান ফরোয়ার্ড।
চেলসি-লিভারপুলের রোমাঞ্চকর ম্যাচটি একটি শক্তিশালী লড়াই ছিল, যেখানে দুই দল মধ্যে সমতা স্থাপন করে। গোলের দেখা মিলানো হয়েছে যাতে ভাগ্যের বিচার ঘটে। এই ম্যাচ দ্বারা দুই দলের কাঠামো ও ম্যাচ স্ট্র্যাটেজির দিকেও নজর আসে, যা আগামী ম্যাচগুলিতে তাদের সাথে যুক্ত করতে পারে।
১. ম্যাচটি কোথায় খেলা হয়েছিল? উত্তর: ম্যাচটি স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে খেলা হয়েছিল।
২. এই ম্যাচে কতগুলি গোল হয়েছে? উত্তর: দুই দলের মধ্যে মোট একটি গোল হয়েছে।
৩. ম্যাচে কোন দলটি জয় পেল? উত্তর: ম্যাচ ড্র হয়েছে, কোনটি জয় পেল না।
৪. কে এই ম্যাচে সর্বোচ্চ গোলস্কোরার? উত্তর: এই ম্যাচে সর্বোচ্চ গোলস্কোরার লুইস দিয়াস।
৫. ম্যাচে কে সেরা খেলোয়াড় ছিলেন? উত্তর: ম্যাচে সেরা খেলোয়াড় আক্সেল দিসাসি ছিলেন, যেনি মুখোমুখি ম্যাচে গোল স্কোর করেন।
Leave a Reply